Skip to main content

Quiz chapter 02


Comments

Popular posts from this blog

stdio.h বা হেডার ফাইল কী এবং কেন? /conio.hকী? কেন? কখন?

প্রথমে stdio.h নিয়ে কিছু কথা,  stdio এর মানে হলো Standard input and output ।  এটি সি (C)এর একটি স্ট্যান্ডাড লাইব্রেরি যাতে ইনপুট ও অউটপুট ফাংশন গুলা বর্ণিত আছে।যেমন sacnf(),printf())। এই সকল ইনপুট ও অউটপুট ফাংশন প্রোগ্রামে ব্যবহার করার ক্ষেত্রে প্রোগ্রামে এদের লাইব্রেরি হেডার ফাইলের নাম সংযোগ করতে হয়। যেমন , scanf(), printf() এই ফাংশন প্রোগ্রামে ব্যবহার করার ক্ষেত্রে প্রোগ্রামর শুরুতে এদের লাইব্রেরি হেডার ফাইলের নাম stdio.h কে প্রসেসর ডিরাইভেটিভ # (হ্যাশ) দ্ধারা লিংক সেকশনে সংযোগ করতে হয় । stdio.h সংযোগ না করে scanf(), printf() ...ব্যবহার করলে প্রোগ্রামে error দেখাবে। তাই যেকোনো লাইব্রেরি ফাংশন ব্যবহার করলে তাদের হেডার ফাইলের নাম সংযোগ করতেই হবে। C programming এর আদি কম্পাইলার হচ্ছে "Turbo C". Borland সর্বপ্রথম ১৯৮৭ সালে পরিচয় করিয়ে দেন প্রথম সি প্রোগ্রামিং ভাষার Integrated Development Environment and compiler  "Turbo C".এর সাথে।    conio.h সি স্ট্যান্ডাড লাইব্রেরির কোন অংশ নয়। এটি একটি হেডার ফাইল ,যার মধ্যে getch(),clrscr() ...ইত্যাদি কিছু ফাংশন । clrscr(): এই ...

আইসিটি বইয়ের বুলিয়ান আলজেব্রা আবিষ্কার সাল জটিলতা

  এইচ এস সি আইসিটি বইয়ের বুলিয়ান আলজেব্রা আবিষ্কার সাল জটিলতা  শুরুতেই জর্জ বুলি সম্পর্কে কিছু কথা  জর্জ বুল (ইংরেজি: George Boole) (২রা নভেম্বর, ১৮১৫—৮ই ডিসেম্বর, ১৮৬৪) ছিলেন , একজন ব্রিটিশ গণিতবিদ ও দার্শনিক যাকে গাণিতিক যুক্তিবিজ্ঞানের (mathematical logic) জনকদের একজন হিসাবে গণ্য করা হয়। ১৮৫৪ সালে তার প্রধান কাজ Investigation of the Laws of Thought বের হয়। তিনি যে প্রকার প্রতীকী যুক্তিবিজ্ঞান নির্মাণ করেন, তার উপর ভিত্তি করে পরবর্তীতে বুলিয়ান বীজগণিতের গবেষণা শুরু হয়। বর্তমান সময়ের কম্পিউটিং এবং বীজগণিতে এই বুলিয়ান বীজগণিতের গুরুত্ব রয়েছে। বুল, ডি মরগান এবং অন্যান্যদের কাজ আধুনিক বিধিগত বীজগণিতের নির্মাণে সাহায্যকারী ভূমিকা রাখে। প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান স্যারের বইয়ে লিখা আছে জর্জ বুলি সর্বপ্রথম ১৮৪৭ সালে বুলিয়ান আলজেব্রা নিয়ে আলোচনা করেন। ( রেফেরেন্সঃ প্রথম প্রকাশনী - ১ জুলাই , ২০১৩ ইং ও পুনঃমুদ্রন ১ জানুয়ারী ২০১৪ এর ১২৯ পৃষ্টায় আছে ) অক্ষর পত্র প্রকাশনীর বইয়ে আছে ১৮৫৪ সাল জর্জ বুলি প্রতীকী যুক্তি নামে এই বীজগণিত আলোচন...

কম্পিউটারের অঙ্গ-সংগঠন

কম্পিউটারের অঙ্গ-সংগঠন ( Computer Architecture):   কম্পিউটারকে কাজের উপযোগী করার জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশগুলো যথাযথ অবস্থানে স্থাপন ও যন্ত্রাংশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সংযোগ স্থাপনকেই কম্পিউটারের অঙ্গ-সংগঠন বলে ।   সাধারণত কম্পিউটার সিস্টেমকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। ক) হার্ডওয়্যার , খ) সফটওয়্যার ক) হার্ডওয়্যার: কম্পিউটারের বাহ্যিক অবকাঠামো তৈরির জন্য ব্যবহৃত যন্ত্র সামগ্রীকে বলে – হার্ডওয়্যার। কোনো কম্পিউটার ব্যবস্থায় সকল ভৌত যন্ত্রপাতি ও ডিভাইস , কীবোর্ড , প্রিন্টার , মনিটর ইত্যাদি একত্রে হল – হার্ডওয়্যার বা যান্ত্রিক সরঞ্জাম। কর্ম কৌশলের উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারের Hardware কে তিন শ্রেণীতে বিন্যস্ত করা হয়। 1. Input Device 2. CPU 3. Output Device Input Device Input Device: কম্পিউটারকে ডাটা বা নির্দেশনা প্রদানের জন্য যে সমস্ত যন্ত্র বা যন্ত্রাংশ ব্যবহৃত হয় সেগুলোকে ইনপুট ডিভাইস বলে। কম্পিউটারে ব্যবহৃত কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ইনপুট ডিভাইস হচ্ছে: 1. Keyboard 2. Mouse 3. Joy Stick 4. Light pen 5. Track Ball 6. Scanner 7. Graphic Tablet 8. Microphone 9. Magnetic Ink C...